সোমবার, ১৬ জানুয়ারী, ২০১২

পাবলিক লাইব্রেরীর ওয়াশরুমের বদনা গেল কৈ??!!


গিয়েছিলাম পাবলিক রাইব্রেরীতে দ্বাদশ ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উঁৎসবে। এক টিকেটে তিন সিনেমা যখন শুনলাম হাসি চলে এলো মল্লিকা সিনেমা হলে চলা এক টিকেটে দুই সিনমোর কথা মনে পরায়। আহারে সেই আনন্দ দায়িনী মল্লিকা শেরা্ওয়াত থুক্কু মল্লিকা সিনেমা হল এখন ইস্টার্ণ মল্লিকা নামের শপিং মল! সুন্দরী ললনাদের ভীড়্ও তেমন চোখে পড়েনা যে তা দেখে নয়ন জুড়োবে!!!
নাহ্ তেমন কিছু না তিন প্রতিভাময়ীর (ইরান, ব্রাজিল আর ইউএস্এ-র) তৈরী করা ম্যুভি দেখাবে। নারীদের এগিয়ে আসাটাকে সাধুবাদ দেবার জন্যই এর টিকেট নিলাম। কিন্তু কাহিনী আমাকে অন্য দিকে নেয়া শুরু করলো! প্রকৃতির ডাক তো উপেক্ষা করতে পারি না! জিজ্ঞেস করে খুজে পেতে পাবলিক লাইব্রেরীর ওয়াশ রুম পেলাম কিন্তু হায়! একি অবস্থা! আমার না হয় হাত জীবানু মুক্ত করা সেই মুহুর্তে জরুরী ছিলনা, কিন্তু তাই বলে কি কারো লাগে না??!! আরো ভয়ংকর ব্যাপার হলো দেশের কেন্দ্রে অবস্থিত পাবলিক লাইব্রেরীর শৌচাগারে ধৌত কার্যের জন্য নেই কোন ব্যবস্থা..ও! ও! দুঃখিত ছিল তো ! একখানা বোতল...হাসুম না গালি দিব বুঝতে না পেরে যিনি বোতল রেখে গেছেন তাকে মনে মনে ধন্যবাদ দিলাম। আর নিজের জন্য ছবি তুলে আনলাম বন্ধুদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

আপনি কি রাস্তার কোন এক পাশে দাড়িয়ে পরিবেশকে দূষিত করে মুত্র বিসর্জন করতে পারেন??? আমি  কিন্তু পারতে চাই না।

শুক্রবার, ১৩ জানুয়ারী, ২০১২

শুভ জন্মদিন বন্ধু!!


দুপুরটা একসাথে ছিলে...বিজ্ঞান গ্রন্থাগারেও নিয়ে গেলে। অথচ একবারের জন্যও জানতে দিলে না,আজকে তোমার জন্মদিন ছিলো। কাগজ খুঁজছিলে, ভালো কাগজ না পেয়ে একটা রোল করা কাগজেই যেন তেন একটা কলম দিয়ে লুকিয়ে লুকিয়ে কি যেন লিখলে, কঠিন ভাবে নিষেধ করলে বাসায় যাওয়ার আগ পর্যন্ত যেন না দেখি। আমি এখন আর খুব পরিস্কার করে মনে করতে পারি না...কখন দেখেছিলাম! তবে যখন দেখেছিলাম তখন আর তোমাকে শুভেচ্ছা জানানোর মতো সুযোগ তুমি আমার জন্য রাখনি।
আমি এখন বেলুন ফুলাবো... 
 
মোম জ্বালাবো... 
 
এবং একা একাই কেক কাটবো... 
 
আর ঘর অন্ধকার করে কানে হেডফোন দিয়ে গান শুনবো...


অনেক দূরে থাকলেও অনেক ভালো থেকো সব সময়।
শুভ জন্মদিন।।